প্রাইমারি শূন্য পদের তালিকা ২০২৪ । টাঙ্গাইল জেলায় কতটি পদ বর্তমানে খালি আছে?

প্রাইমারি শূন্য পদের তালিকা ২০২৪ । টাঙ্গাইল জেলায় কতটি পদ বর্তমানে খালি আছে?

সম্প্রতি ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়ে গেল  – প্রাইমারি শূন্য পদের তালিকা ২০২৪

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া কি?–প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই) নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। বিজ্ঞপ্তিতে পদ সংখ্যা, আবেদনের যোগ্যতা, আবেদনের প্রক্রিয়া, পরীক্ষার ধরণ, পরীক্ষার সিলেবাস, পরীক্ষার তারিখ ইত্যাদি তথ্য থাকে। আগ্রহী প্রার্থীরা বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। আবেদনের সময় প্রার্থীদের ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা, বয়সসীমা এবং অন্যান্য যোগ্যতা পূরণ করতে হবে।

মেধা তালিকা অনুসারে নিয়োগ হয় কি? হ্যাঁ। নিয়োগ পরীক্ষা দুই ধাপে অনুষ্ঠিত হয়।  এটি MCQ (Multiple Choice Question) পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল আলাদাভাবে প্রকাশ করা হয়। মোট নম্বরের ভিত্তিতে মেধা তালিকা প্রস্তুত করা হয়। মেধা তালিকা অনুযায়ী শূন্য পদে প্রার্থীদের নিয়োগ দেওয়া হয়।

লিখিত পরীক্ষায় পাশ করার উপায় কি? পরীক্ষার সিলেবাস অনুযায়ী পড়াশোনা করা এবং বিগত বছরের প্রশ্নগুলো সমাধান করা। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর সাবধানে পড়ে এবং সঠিক উত্তর চিহ্নিত করা। ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যায়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরীক্ষা শেষ করার চেষ্টা করা। নিয়োগ পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য বাজারে বিভিন্ন গাইড বই পাওয়া যায়।

উপজেলা ভিত্তিক প্রাথমিক শিক্ষক শূন্য পদের তালিকা ২০২৪ ।  প্রাইমারি জেলা ভিত্তিক শূন্য পদের তালিকা দেখুন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের মূলত জেলা ভিত্তিক শুন্য পদের ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান করা হয় এবং পাশ সে হারেই দেওয়া হয়।

প্রাইমারি শূন্য পদের তালিকা ২০২৪ । টাঙ্গাইল জেলায় কতটি পদ বর্তমানে খালি আছে?

Caption: list by upazilla Link 

প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক পদের জেলা ভিত্তিক শূণ্য পদের তালিকা ২০২৪ । জেনে নিন কোন জেলায় কয়টি পদ খালি রয়েছে

  1. গাইবান্ধা জেলার শূন্য পদের সংখ্যা মোট ৫৮১ জন।
  2. ভোলা জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৭১১ জন
  3. হবিগঞ্জ জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৫২৭৮ জন
  4. কুমিল্লা জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ১১৯৪ জন
  5. টাঙ্গাইল জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৫০৫ জন
  6. নাটোর জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৫২৪ জন
  7. ঝালকাঠি জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ২৩১ জন
  8. ময়মনসিংহ জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৮৩৭ জন
  9. মুন্সিগঞ্জ জেলার মোট শূণ্য পদ সংখ্যা ৩৪২ জন
  10. পিরোজপুর জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৩৭৫ জন
  11. ফরিদপুর জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৫১৬ জন
  12. চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৩৬০ জন
  13. বরিশাল জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৬৭০ জন
  14. লালমনিরহাট জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৩৭০ জন
  15. রাজশাহী জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৫১৬ জন
  16. সুনামগঞ্জ জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৭৮২ জন
  17. দিনাজপুর জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ১৪০০ জন
  18. যশোর জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৫৫২ জন
  19. গোপালগঞ্জ জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ২৫৮ জন
  20. সিরাজগঞ্জ জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৪১০ জন
  21. ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোট শূন্য পদ সংখ্যা ৫০৪ জন
  22. চট্টগ্রাম জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ১২৩৭ জন
  23. বরগুনা জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৩০৮ জন
  24. জয়পুরহাট জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ২৬৫ জন
  25. বগুড়া জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৭৪৮ জন
  26. ঢাকা জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৬৯৭ জন
  27. পাবনা জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৬০৫ জন
  28. বাগেরহাট জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৫৮৬ জন
  29. শেরপুর জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৪২৭ জন
  30. মেহেরপুর জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ২১৯ জন
  31. চুয়াডাঙ্গা জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৩১৮ জন
  32. সাতক্ষীরা জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৪৭২ জন
  33. কুষ্টিয়া জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৪৩২ জন
  34. কক্সবাজার জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৪৮ জন
  35. সিলেট জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৫৯৩ জন
  36. ফেনী জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৪০৫ জন
  37. নওগাঁ জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৭২০ জন
  38. জামালপুর জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৩৭৫ জন
  39. খুলনা জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৬২৬ জন
  40. চাঁদপুর জেলার শূন্য পদের সংখ্যা – ৪১১ জন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষায় পাশ কত নম্বরে?

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষায় কোন নির্দিষ্ট পাশ নম্বর নেই। মোট নম্বরের ভিত্তিতে মেধা তালিকা প্রস্তুত করা হয় এবং শূন্য পদের বিপরীতে মেধা তালিকা অনুসারে প্রার্থীদের নিয়োগ দেওয়া হয়। তবে, সাধারণত ৬০% এর বেশি নম্বর পেলে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। কারণ, প্রতি বছর প্রচুর সংখ্যক প্রার্থী এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এবং শূন্য পদের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *