EPS.boesl.gov.bd Final registration । কোরিয়ার লটারিতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের চূড়ান্ত নিবন্ধনের সর্বশেষ তারিখ ও প্রক্রিয়া দেখুন
কোরিয়া লটারিতে উত্তীর্ণদের ঠিক কত টাকা জমা দিতে হবে এবং কি কি ডকুমেন্ট পেশ করে চূড়ান্ত নিশ্চয়ন করে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে সে বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে – EPS.boesl.gov.bd Final registration
কোরিয়া লটারিতে উত্তীর্ণদের দুটি ডকুমেন্ট কি কি জমা দিতে হবে? – দক্ষিণ কোরিয়ায় ইপিএস-এর আওতায় বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের লক্ষ্যে কোরীয় ভাষা পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনলাইন নিবন্ধন-২০২৩ লটারিতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের চূড়ান্ত নিবন্ধনের সময়সূচি ও বিবরণ পাসপোর্টের কপি ও ছবি জমা প্রদানের নমুনা, ফরমেট # ১ পাসপোর্টের কপি জমা প্রদানের নমুনা, ফরমেট # ২ এই দুটি ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে। কোন রকম ভুল করা যাবে না। প্রাথমিক নিবন্ধন সংক্রান্ত তথ্য অনুযায়ী অটোমেটিক নিবন্ধন ফরম পুরণ করে বোয়েসেল থেকে বিতরণ করা হবে।
ঢাকা যেতে হবে? হ্যাঁ ইপিএস কর্মসূচীর আওতায় দক্ষিণ কোরিয়ার শিল্পখাতে বাংলাদেশি প্রার্থীদের চাকরিতে নিয়োগের লক্ষ্যে কোরীয় ভাষা পরীক্ষায় (ইউবিটি)-২০২৩ অংশগ্রহণের জন্য গত ৬ জুন ২০২৩ সকাল ১০টা থেকে ৮ জুন ২০২৩ বিকাল ৪ ঘটিকা পর্যন্ত বোয়েসেল এর নির্ধারিত নিবন্ধন সাইটে ১,৬৬,৫১৬ জন প্রার্থী সঠিকভাবে প্রাথমিক নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। উক্ত প্রার্থী থেকে ২০০০০ (বিশ হাজার) জন প্রার্থীকে কোরীয় ভাষা পরীক্ষা অংশগ্রহণের লক্ষ্যে চূড়ান্ত নিবন্ধনের জন্য এইচআরডি কোরিয়া ইপিএস সেন্টার ইন বাংলাদেশ-এর পরিচালক কর্তৃক লটারির মাধ্যমে অপেক্ষমাণ ৭০০০ জনসহ মোট ২৭,০০০ (সাতাশ হাজার) জন প্রার্থীকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। লটারিতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের বোয়েসেলের প্রদত্ত ক্রমিক নম্বর অনুসারে নিম্নে উল্লিখিত প্রমাণাদিসহ (ফরমেট # ১ ও ২) ও নিম্নবর্ণিত সময়সূচি অনুযায়ী ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে প্রবাসী কল্যাণ ভবনের ২য় তলায়, ৭১-৭২ ইস্কাটন গার্ডেন, রমনা, ঢাকা-এ চূড়ান্ত নিবন্ধন সম্পন্ন করে প্রবেশপত্র গ্রহণের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হবে।
প্রার্থীতে বাতিল হতে পারে কি? হ্যাঁ পারে। নির্দিষ্ট তারিখ ও সময়ে কোন প্রার্থী চূড়ান্ত নিবন্ধন সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হলে তাঁর নিবন্ধন বাতিল হবে। আগামী ২৩ জুন ২০২৩ খ্রি. তারিখ শুক্রবার সকাল ১১.৩০ টা থেকে অপেক্ষমাণ প্রার্থীর তালিকার কার্যক্রম শুরু হবে। অপেক্ষমাণসহ লটারিতে উত্তীর্ণ ২৭০০০ জন প্রার্থী থেকে ক্রমানুযায়ী নির্ধারিত ২০০০০ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত নিবন্ধন কার্যক্রম সম্পূর্ণ হওয়ার প্রেক্ষিতে নিবন্ধন কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাবে।
প্রার্থীকে ডকুমেন্ট নিয়ে যাওয়া নিয়ে খুবই সতর্ক থাকতে হবে / ডকুমেন্টে গড়মিল থাকা যাবে না
নিবন্ধন সংক্রান্ত বিষয়ে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে গ্রহণযোগ্য অভিযোগ থাকলে এ সংক্রান্ত গুগল ডকস ফর্ম https://forms.gle/BkNGTrrNzX7HHPit9 এ চাহিত তথ্য দাখিল করার জন্য অনুরোধ করা হলো। তথ্য প্রাপ্তি সাপেক্ষে প্রয়োজনে অভিযুক্ত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিধি মোতাবেক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
(লটারি)’তে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের চূড়ান্ত নিবন্ধন সংক্রান্ত নোটিশ ও নির্দেশিকা PDF Download
কাগজপত্র কি কি সঙ্গে আনতে হবে । প্রার্থীরা কি কি ডকুমেনট সাথে আনবে? । লটারিতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের টাকা কত জমা দিতে হবে?
- চূড়ান্ত নিবন্ধনের জন্য যা সঙ্গে আনতে হবে তা হল এসএসসি/সমমান সনদের মূল কপি ও ফটোকপি।
- ঢাকা মহানগরস্থ সোনালী ব্যাংকের যে কোনো শাখা হতে ‘বোয়েসেল, ঢাকা’ বরাবর ৩১০০/- টাকার পে-অর্ডার যা প্রার্থীকে ব্যাংকে জমা দিয়ে সংগ্রহ করতে হবে।
- লটারিতে উত্তীর্ণ প্রার্থীর পাসপোর্ট ও জাতীয় পরিচয়পত্র এবং জন্ম নিবন্ধন এর মূল কপি।
- পাসপোর্টের ছবি ও ঠিকানাযুক্ত পৃষ্ঠার পরিস্কার রঙিন প্রিন্ট ফরমেট # ১, ২-অনুযায়ী এবং
- রঙিন ছবি দুই কপি ব্যকগ্রাউন্ড সাদা (বিস্তারিত উপর্যুক্ত বিজ্ঞপ্তির নমুনা অনুযায়ী ছবির তথ্য হতে হবে)।
যাদের বন্ধের দিতে যেতে বলা হয়েছে তারা কিভাবে ব্যঅংক ড্রাফট করবে?
সরকারি ছুটির দিন ১৬, ১৭, ২৩ ও ২৪ জুন ২০২৩ খ্রি. তারিখ (শুক্র ও শনিবার) যে সকল প্রার্থীর চূড়ান্ত নিবন্ধনের তারিখ নির্ধারিত হয়েছে। সেসব প্রার্থীদের ব্যাংক খোলার দিনে অবশ্যই পে-অর্ডার সম্পন্ন করে রাখতে হবে যাতে বন্ধের দিনে বোয়েসেলে পে- অর্ডার জমা দেয়া যায়। প্রার্থীর তালিকা
প্রার্থীতা কি কি কারণে বাতিল হতে পারে?
লটারিতে উল্লিখিত পাসপোর্ট নম্বর প্রার্থীর নামের সাথে মিল না থাকলে, পাসপোর্ট ও জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্যের সঙ্গে নাম ও জন্ম তারিখ এবং ছবির মিল না থাকলে, পোশাক-পরিচ্ছদ, আচার-আচরণ ও কথোপকথনে মার্জিত না হলে, পাসপোর্টের মেয়াদ নিবন্ধন সংক্রান্ত বিজ্ঞাপন অনুযায়ী ৬ জুন ২০২৩ খ্রি. তারিখ পর্যন্ত না থাকলে নিবন্ধন বাতিল হবে। লটারিতে উল্লিখিত পাসপোর্ট ব্যতীত নতুন নম্বরের পাসপোর্ট গ্রহণ করা হবে না ।দুই সরকারের সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী দক্ষিণ কোরিয়ায় চাকরির জন্য লটারিতে উত্তীর্ণ, কোরীয় ভাষা পরীক্ষা অংশগ্রহণের জন্য চূড়ান্ত নিবন্ধন, রোস্টারভুক্ত হওয়াই কোরিয়ায় চাকরির নিশ্চয়তা বহন করে না। বোয়েসেল এবং এইচআরডি কোরিয়া কোন প্রার্থীকে চাকরি প্রদান করতে পারে না, চাকরি পাবার জন্য এ প্রতিষ্ঠান দুটি প্রার্থী এবং চাকরিদাতার মধ্যে সংযোগ স্থাপন করতে কেবল সহায়তা প্রদান করে। কোরিয়ায় চাকরি দাতা হচ্ছে সেখানকার ছোট ছোট বেসরকারি নিয়োগকর্তা। নিয়োগকর্তার চাহিদা মোতাবেক প্রার্থীর লেবার কন্ট্রাক্ট ও সিসিভিআই ইস্যুর প্রেক্ষিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় গমনের সুযোগ সৃষ্টি হয়।