BIRTAN Job Circular 2023 । বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গভেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট এর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখুন
Agriculture Ministry Job Circular – Bangladesh Institute of Research and Training on Applied Nutrition Job Circular published– BIRTAN Job Circular 2023
নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ ২০২২ – বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (ইংরেজি: Bangladesh Institute of Research and Training on Applied Nutrition) কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে ফলিত পুষ্টি সম্পর্কিত একটি গবেষণা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। মোঃ হাবিবুর রহমান খান ফলিত পুষ্টি সম্পর্কিত বাংলাদেশ গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক। ফলিত পুষ্টি প্রকল্প ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ২০০০ সালে বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বোর্ড হিসেবে এটার নামকরণ করা হয়েছিল।
বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান)-এর অধীনস্থ রাজস্বখাতভুক্ত নিম্নবর্ণিত ০৯ (নয়)টি ক্যাটাগরির মােট ৪০ (চল্লিশ)টি শূন্য পদে জনবল নিয়ােগের নিমিত্ত বিজ্ঞপ্তিতে বর্ণিত নিয়মাবলী ও শর্ত সাপেক্ষে বাংলাদেশের প্রকৃত স্থায়ী নাগরিকদের নিকট হতে অনলাইনে (http://birtan.teletalk.com.bd) ওয়েবসাইটে আবেদনপত্র আহবান করা যাচ্ছে। অনলাইন ব্যতীত কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনকারীর বয়স ৩০/০৯/২০২২ খ্রি: তারিখে সর্বনিম্ন ১৮ (আঠার) বছর এবং সর্বোচ্চ ৩০ (ত্রিশ) বছর হতে হবে। তবে, শুধুমাত্র বীর মুক্তিযােদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র/কন্যা এবং শারীরিক প্রতিবন্ধি প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৩২ (বত্রিশ) বছর পর্যন্ত শিথিলযােগ্য। বয়স প্রমাণের ক্ষেত্রে এফিডেভিট গ্রহণযােগ্য নয়। সরকারি/আধাসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে চাকরিতে নিয়ােজিত প্রার্থীগণ যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে আবেদন করবেন এবং মৌখিক পরীক্ষার সময় অনাপত্তিপত্র দাখিল করবেন। এক্ষেত্রে কোন অগ্রিম কপি গ্রহণযোগ্য হবে না।
BIRTAN Job Circular 2023 । বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট লোক নিচ্ছে
২০১২ সালের ১৯ জুন এ বোর্ডটিকে পুনর্গঠিত ও পুনর্নবীকরণ করে বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে রুপান্তর করা হয়। বর্তমানে বিআইআরটিএএন (BIRTAN) বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত সরকারি সংস্থা।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের নিউ জব সার্কুলার ২০২৩
কৃষি মন্ত্রণালয়ের এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থীর যোগ্যতা যাচাই ২০২৩
- মৌখিক পরীক্ষার সময় নিম্নবর্ণিত (ক্রমিক নং ক হতে ঝ পর্যন্ত) কাগজপত্রের মূলকপি প্রদর্শনপূর্বক প্রতিটির ০১ (এক)টি করে সত্যায়িত ফটোকপি দাখিল করতে হবে।
- প্রার্থীর সকল শিক্ষাগত যােগ্যতার সনদ (প্রযােজ্য ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা সনদসহ)।
- প্রার্থী যে সিটি কর্পোরেশন।ইউনিয়ন/পৌরসভা/ওয়ার্ড-এর স্থায়ী বাসিন্দা সে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরমেয়র/ কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিকত্বের সনদ।
- মহিলা কোটা ব্যতীত অন্যান্য কোটা দাবীর সমর্থনে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত সনদ।
- প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক প্রদত্ত চারিত্রিক সনদ। ঙ. জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) /জন্ম সনদের সত্যায়িত ফটোকপি
- অনলাইনে পূরণকৃত আবেদনপত্রের কপি (Applicants Copy) ও (Admit Card)
- আবেদনকারী মুক্তিযােদ্ধা/শহীদ মুক্তিযােদ্ধার পুত্র-কন্যা কিংবা মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যার পুত্র কন্যা হলে মুক্তিযোদ্ধার সনদ এবং আবেদনকারীর সাথে সম্পর্ক উল্লেখপূর্বক সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র। সিটিকর্পোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত প্রত্যয়ণ পত্র।
- শারীরিক প্রতিবন্ধী, এতিম, ক্ষুদ্র নৃ-গােষ্ঠী এবং আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা সদস্য প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সরকারের সর্বশেষ নীতিমালা অনুযায়ী উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত সনদের সত্যায়িত কপি দাখিল করতে হবে।
- আবেদনকারীকে তার সর্বশেষ অর্জিত শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি আবেদনে উল্লেখ করতে হবে।
কি কারণে আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল হতে পারে?
চাকরি পেলেও পরবর্তীতে বাতিল হতে পারে –প্রার্থী কর্তৃক প্রদত্ত কোন তথ্য বা দাখিলকৃত কাগজপত্র জাল, মিথ্যা বা ভুয়া প্রমাণিত হলে কিংবা পরীক্ষায় নকল বা অসদুপায় অবলম্বন করলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হবে এবং তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। ভুল তথ্য/ জাল কাগজপত্র প্রদর্শিত হলে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ যে কোনাে প্রার্থীর প্রার্থীতা বাতিল বলে গন্য হবে।
সকল পদের জন্য লিখিত, ব্যবহারিক (প্রযােজ্য ক্ষেত্রে) এবং মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে। যদি কোন প্রার্থী বাংলাদেশের নাগরিক না হন কিংবা বাংলাদেশের নাগরিক নন এমন কোন ব্যক্তিকে বিয়ে করেন বা করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন কিংবা কোন ফৌজদারি আদালত কর্তৃক নৈতিক স্থখলনজনিত অভিযােগে দন্ডিত হন কিংবা কোন সরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান বা স্থানীয় কর্তৃপক্ষের চাকরি হতে বরখাস্ত হয়ে থাকেন, তাহলে তিনি আবেদন করার জন্য যােগ্য বিবেচিত হবেন না। সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে।